মা আজ সকাল ৯.৩০ চলে গেলেন….অ খন্ড শাসন দন্ড ত্রস্ত হলো তার….
মার আত্মার শান্তি হোক। যারা পরিচিত সবার নাম্বার আমার কাছে নেই তাদের সকলকে এই পোস্ট টির মাধ্যমে জানালাম
আলো কমে আসতে থাকে যখন
নীরবতা জানান দিয়ে যায় সন্ধ্যা নামছে।
তখন চলার গতি কমতে থাকে,
দূরত্ব অনতিক্রম্য হয়ে ওঠে।
ঢেউ এর দোলায় একঘেয়েমি লাগে
আর বাতাসে শীতের ছোঁয়া,
ঠান্ডা লাগার ভয়।
নিশ্চুপ শর্তবিহীন সমর্পণ পরাজিত হয়ে ফিরে যায়, দূরের অচেনা জাহাজের
চোখ ধাঁধানো আলোর কাছে
আলো কমে আসতে থাকে যখন
নীরবতা জানান দিয়ে যায় সন্ধ্যা নামছে।
তখন চলার গতি কমতে থাকে,
দূরত্ব অনতিক্রম্য হয়ে ওঠে।
ঢেউ এর দোলায় একঘেয়েমি লাগে
আর বাতাসে শীতের ছোঁয়া,
ঠান্ডা লাগার ভয়।
নিশ্চুপ শর্তবিহীন সমর্পণ পরাজিত হয়ে ফিরে যায়, দূরের অচেনা জাহাজের
চোখ ধাঁধানো আলোর কাছে
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
নয়ন সমুখে তুমি নাই নয়নের মাঝখানে নিয়েছো যে ঠাঁই।
আমাদের বাড়ি….. অনেক স্মৃতি অনেক ভালোবাসা অনেক জমে থাকা অভিমানের মধ্যে ও আমাদের বাড়ি টা এখনও এক মুঠো ঠান্ডা বাতাসের মতো…. সব বাড়ির কিছু নিয়ম হয় আমাদের বাড়ির ও অনেক নিয়ম ছিল…. সেই নিয়মের খানিক বাইরেই ছিলো আমার ভাবনা তাই কাজ গুলো আলাদা ছিলো….. এক প্রকারে ভিন্নমত আমার তাই আমারই আমি ছিলাম আমার মতো করে কিন্তু প্রভাব বা সাংস্কৃতি টা আমার এখনো আমার অনেক টা বাড়ির মতই….. যেমন বড়দের ভাবনা বা তাদের ইগো কে মেনে নিয়ে চলা…. সেটা আমরা কখনোই ভাঙিনি…. সেটা কে সম্মান জানিয়ে এক টা অদৃশ্য দেয়াল ছিলো যেটা ভাঙার সাহস আমাদের বর্তমান প্রজন্মের ছিলো না….. আজ মায়ের মৃত্যুর পর বর্তমান টাই শাশ্বত তাই আমরা বাঁধন ভেঙে সবাই আজ এক ফ্রেমে…. আমি বিশ্বাস করি জীবনে কিছু নাহি রয় তোমার আমার পরাজয়…. শুধুই ব্যবহার আর কাজ টা থেকে যাবে…… আর পরের প্রজন্মের কাছে থাকবে আমার শিক্ষা বাকি সবটাই মাটি আর মিথ্যে মায়া….. আজকের দিনটা বিরাট এক টা পাওনা সবার সামনে আমার দুই পরিবারের চিত্র টা দেখাতে পারলাম…. আমার দাদা কে সবাই চেনেন তার বাইরে আমার আর এক দাদা আছেন বড় দাদা ছোট বেলায় আমরা বলতাম আমরা দুই ভাই এক বোন কখনো বলিনি জেঠুর ছেলে.. আছেন বৌদি ভাইপো এবং আমার রানী দিদি যিনি জীবনের শেষ দিনে ও মায়ের হাত ছাড়েন নি মায়ের মুখে শেষ জল টা রানী দিদি দিয়েছেন…. আমার শ্বশুর বাড়িতে আমরা ১০০. জনের পরিবার সবাইকে নিয়ে…. আজ আমার বাড়ির সবাই মিলে আমরা,, ১০৫.।মা আমাদের এক করে দিলেন…. বাকি গল্প আরো নতুন আর রঙিন হোক এবং ক্রমশ থাকুক এটাই ইশ্বরের কাছে কামনা… এই ছবি গুলো তে special হলো আমার পুতুলের ঘর,আমার বড় মার যত্ন নিয়ে সাজানো পুতুল… পুরোনো পাখা এখনও ঘোরে… এবং আমার ঠাকুর দাদা র লাঠি, আমার ঠাকুমার ঘর যেটি এখন ঠাকুর ঘর…. আমরা সত্যি খুব ছাপোশা কিন্তু খুব সত্যি..
আমাদের বাড়ি….. অনেক স্মৃতি অনেক ভালোবাসা অনেক জমে থাকা অভিমানের মধ্যে ও আমাদের বাড়ি টা এখনও এক মুঠো ঠান্ডা বাতাসের মতো…. সব বাড়ির কিছু নিয়ম হয় আমাদের বাড়ির ও অনেক নিয়ম ছিল…. সেই নিয়মের খানিক বাইরেই ছিলো আমার ভাবনা তাই কাজ গুলো আলাদা ছিলো….. এক প্রকারে ভিন্নমত আমার তাই আমারই আমি ছিলাম আমার মতো করে কিন্তু প্রভাব বা সাংস্কৃতি টা আমার এখনো আমার অনেক টা বাড়ির মতই….. যেমন বড়দের ভাবনা বা তাদের ইগো কে মেনে নিয়ে চলা…. সেটা আমরা কখনোই ভাঙিনি…. সেটা কে সম্মান জানিয়ে এক টা অদৃশ্য দেয়াল ছিলো যেটা ভাঙার সাহস আমাদের বর্তমান প্রজন্মের ছিলো না….. আজ মায়ের মৃত্যুর পর বর্তমান টাই শাশ্বত তাই আমরা বাঁধন ভেঙে সবাই আজ এক ফ্রেমে…. আমি বিশ্বাস করি জীবনে কিছু নাহি রয় তোমার আমার পরাজয়…. শুধুই ব্যবহার আর কাজ টা থেকে যাবে…… আর পরের প্রজন্মের কাছে থাকবে আমার শিক্ষা বাকি সবটাই মাটি আর মিথ্যে মায়া….. আজকের দিনটা বিরাট এক টা পাওনা সবার সামনে আমার দুই পরিবারের চিত্র টা দেখাতে পারলাম…. আমার দাদা কে সবাই চেনেন তার বাইরে আমার আর এক দাদা আছেন বড় দাদা ছোট বেলায় আমরা বলতাম আমরা দুই ভাই এক বোন কখনো বলিনি জেঠুর ছেলে.. আছেন বৌদি ভাইপো এবং আমার রানী দিদি যিনি জীবনের শেষ দিনে ও মায়ের হাত ছাড়েন নি মায়ের মুখে শেষ জল টা রানী দিদি দিয়েছেন…. আমার শ্বশুর বাড়িতে আমরা ১০০. জনের পরিবার সবাইকে নিয়ে…. আজ আমার বাড়ির সবাই মিলে আমরা,, ১০৫.।মা আমাদের এক করে দিলেন…. বাকি গল্প আরো নতুন আর রঙিন হোক এবং ক্রমশ থাকুক এটাই ইশ্বরের কাছে কামনা… এই ছবি গুলো তে special হলো আমার পুতুলের ঘর,আমার বড় মার যত্ন নিয়ে সাজানো পুতুল… পুরোনো পাখা এখনও ঘোরে… এবং আমার ঠাকুর দাদা র লাঠি, আমার ঠাকুমার ঘর যেটি এখন ঠাকুর ঘর…. আমরা সত্যি খুব ছাপোশা কিন্তু খুব সত্যি..
আমাদের বাড়ি….. অনেক স্মৃতি অনেক ভালোবাসা অনেক জমে থাকা অভিমানের মধ্যে ও আমাদের বাড়ি টা এখনও এক মুঠো ঠান্ডা বাতাসের মতো…. সব বাড়ির কিছু নিয়ম হয় আমাদের বাড়ির ও অনেক নিয়ম ছিল…. সেই নিয়মের খানিক বাইরেই ছিলো আমার ভাবনা তাই কাজ গুলো আলাদা ছিলো….. এক প্রকারে ভিন্নমত আমার তাই আমারই আমি ছিলাম আমার মতো করে কিন্তু প্রভাব বা সাংস্কৃতি টা আমার এখনো আমার অনেক টা বাড়ির মতই….. যেমন বড়দের ভাবনা বা তাদের ইগো কে মেনে নিয়ে চলা…. সেটা আমরা কখনোই ভাঙিনি…. সেটা কে সম্মান জানিয়ে এক টা অদৃশ্য দেয়াল ছিলো যেটা ভাঙার সাহস আমাদের বর্তমান প্রজন্মের ছিলো না….. আজ মায়ের মৃত্যুর পর বর্তমান টাই শাশ্বত তাই আমরা বাঁধন ভেঙে সবাই আজ এক ফ্রেমে…. আমি বিশ্বাস করি জীবনে কিছু নাহি রয় তোমার আমার পরাজয়…. শুধুই ব্যবহার আর কাজ টা থেকে যাবে…… আর পরের প্রজন্মের কাছে থাকবে আমার শিক্ষা বাকি সবটাই মাটি আর মিথ্যে মায়া….. আজকের দিনটা বিরাট এক টা পাওনা সবার সামনে আমার দুই পরিবারের চিত্র টা দেখাতে পারলাম…. আমার দাদা কে সবাই চেনেন তার বাইরে আমার আর এক দাদা আছেন বড় দাদা ছোট বেলায় আমরা বলতাম আমরা দুই ভাই এক বোন কখনো বলিনি জেঠুর ছেলে.. আছেন বৌদি ভাইপো এবং আমার রানী দিদি যিনি জীবনের শেষ দিনে ও মায়ের হাত ছাড়েন নি মায়ের মুখে শেষ জল টা রানী দিদি দিয়েছেন…. আমার শ্বশুর বাড়িতে আমরা ১০০. জনের পরিবার সবাইকে নিয়ে…. আজ আমার বাড়ির সবাই মিলে আমরা,, ১০৫.।মা আমাদের এক করে দিলেন…. বাকি গল্প আরো নতুন আর রঙিন হোক এবং ক্রমশ থাকুক এটাই ইশ্বরের কাছে কামনা… এই ছবি গুলো তে special হলো আমার পুতুলের ঘর,আমার বড় মার যত্ন নিয়ে সাজানো পুতুল… পুরোনো পাখা এখনও ঘোরে… এবং আমার ঠাকুর দাদা র লাঠি, আমার ঠাকুমার ঘর যেটি এখন ঠাকুর ঘর…. আমরা সত্যি খুব ছাপোশা কিন্তু খুব সত্যি..
আমাদের বাড়ি….. অনেক স্মৃতি অনেক ভালোবাসা অনেক জমে থাকা অভিমানের মধ্যে ও আমাদের বাড়ি টা এখনও এক মুঠো ঠান্ডা বাতাসের মতো…. সব বাড়ির কিছু নিয়ম হয় আমাদের বাড়ির ও অনেক নিয়ম ছিল…. সেই নিয়মের খানিক বাইরেই ছিলো আমার ভাবনা তাই কাজ গুলো আলাদা ছিলো….. এক প্রকারে ভিন্নমত আমার তাই আমারই আমি ছিলাম আমার মতো করে কিন্তু প্রভাব বা সাংস্কৃতি টা আমার এখনো আমার অনেক টা বাড়ির মতই….. যেমন বড়দের ভাবনা বা তাদের ইগো কে মেনে নিয়ে চলা…. সেটা আমরা কখনোই ভাঙিনি…. সেটা কে সম্মান জানিয়ে এক টা অদৃশ্য দেয়াল ছিলো যেটা ভাঙার সাহস আমাদের বর্তমান প্রজন্মের ছিলো না….. আজ মায়ের মৃত্যুর পর বর্তমান টাই শাশ্বত তাই আমরা বাঁধন ভেঙে সবাই আজ এক ফ্রেমে…. আমি বিশ্বাস করি জীবনে কিছু নাহি রয় তোমার আমার পরাজয়…. শুধুই ব্যবহার আর কাজ টা থেকে যাবে…… আর পরের প্রজন্মের কাছে থাকবে আমার শিক্ষা বাকি সবটাই মাটি আর মিথ্যে মায়া….. আজকের দিনটা বিরাট এক টা পাওনা সবার সামনে আমার দুই পরিবারের চিত্র টা দেখাতে পারলাম…. আমার দাদা কে সবাই চেনেন তার বাইরে আমার আর এক দাদা আছেন বড় দাদা ছোট বেলায় আমরা বলতাম আমরা দুই ভাই এক বোন কখনো বলিনি জেঠুর ছেলে.. আছেন বৌদি ভাইপো এবং আমার রানী দিদি যিনি জীবনের শেষ দিনে ও মায়ের হাত ছাড়েন নি মায়ের মুখে শেষ জল টা রানী দিদি দিয়েছেন…. আমার শ্বশুর বাড়িতে আমরা ১০০. জনের পরিবার সবাইকে নিয়ে…. আজ আমার বাড়ির সবাই মিলে আমরা,, ১০৫.।মা আমাদের এক করে দিলেন…. বাকি গল্প আরো নতুন আর রঙিন হোক এবং ক্রমশ থাকুক এটাই ইশ্বরের কাছে কামনা… এই ছবি গুলো তে special হলো আমার পুতুলের ঘর,আমার বড় মার যত্ন নিয়ে সাজানো পুতুল… পুরোনো পাখা এখনও ঘোরে… এবং আমার ঠাকুর দাদা র লাঠি, আমার ঠাকুমার ঘর যেটি এখন ঠাকুর ঘর…. আমরা সত্যি খুব ছাপোশা কিন্তু খুব সত্যি..
আমাদের বাড়ি….. অনেক স্মৃতি অনেক ভালোবাসা অনেক জমে থাকা অভিমানের মধ্যে ও আমাদের বাড়ি টা এখনও এক মুঠো ঠান্ডা বাতাসের মতো…. সব বাড়ির কিছু নিয়ম হয় আমাদের বাড়ির ও অনেক নিয়ম ছিল…. সেই নিয়মের খানিক বাইরেই ছিলো আমার ভাবনা তাই কাজ গুলো আলাদা ছিলো….. এক প্রকারে ভিন্নমত আমার তাই আমারই আমি ছিলাম আমার মতো করে কিন্তু প্রভাব বা সাংস্কৃতি টা আমার এখনো আমার অনেক টা বাড়ির মতই….. যেমন বড়দের ভাবনা বা তাদের ইগো কে মেনে নিয়ে চলা…. সেটা আমরা কখনোই ভাঙিনি…. সেটা কে সম্মান জানিয়ে এক টা অদৃশ্য দেয়াল ছিলো যেটা ভাঙার সাহস আমাদের বর্তমান প্রজন্মের ছিলো না….. আজ মায়ের মৃত্যুর পর বর্তমান টাই শাশ্বত তাই আমরা বাঁধন ভেঙে সবাই আজ এক ফ্রেমে…. আমি বিশ্বাস করি জীবনে কিছু নাহি রয় তোমার আমার পরাজয়…. শুধুই ব্যবহার আর কাজ টা থেকে যাবে…… আর পরের প্রজন্মের কাছে থাকবে আমার শিক্ষা বাকি সবটাই মাটি আর মিথ্যে মায়া….. আজকের দিনটা বিরাট এক টা পাওনা সবার সামনে আমার দুই পরিবারের চিত্র টা দেখাতে পারলাম…. আমার দাদা কে সবাই চেনেন তার বাইরে আমার আর এক দাদা আছেন বড় দাদা ছোট বেলায় আমরা বলতাম আমরা দুই ভাই এক বোন কখনো বলিনি জেঠুর ছেলে.. আছেন বৌদি ভাইপো এবং আমার রানী দিদি যিনি জীবনের শেষ দিনে ও মায়ের হাত ছাড়েন নি মায়ের মুখে শেষ জল টা রানী দিদি দিয়েছেন…. আমার শ্বশুর বাড়িতে আমরা ১০০. জনের পরিবার সবাইকে নিয়ে…. আজ আমার বাড়ির সবাই মিলে আমরা,, ১০৫.।মা আমাদের এক করে দিলেন…. বাকি গল্প আরো নতুন আর রঙিন হোক এবং ক্রমশ থাকুক এটাই ইশ্বরের কাছে কামনা… এই ছবি গুলো তে special হলো আমার পুতুলের ঘর,আমার বড় মার যত্ন নিয়ে সাজানো পুতুল… পুরোনো পাখা এখনও ঘোরে… এবং আমার ঠাকুর দাদা র লাঠি, আমার ঠাকুমার ঘর যেটি এখন ঠাকুর ঘর…. আমরা সত্যি খুব ছাপোশা কিন্তু খুব সত্যি..
আমাদের বাড়ি….. অনেক স্মৃতি অনেক ভালোবাসা অনেক জমে থাকা অভিমানের মধ্যে ও আমাদের বাড়ি টা এখনও এক মুঠো ঠান্ডা বাতাসের মতো…. সব বাড়ির কিছু নিয়ম হয় আমাদের বাড়ির ও অনেক নিয়ম ছিল…. সেই নিয়মের খানিক বাইরেই ছিলো আমার ভাবনা তাই কাজ গুলো আলাদা ছিলো….. এক প্রকারে ভিন্নমত আমার তাই আমারই আমি ছিলাম আমার মতো করে কিন্তু প্রভাব বা সাংস্কৃতি টা আমার এখনো আমার অনেক টা বাড়ির মতই….. যেমন বড়দের ভাবনা বা তাদের ইগো কে মেনে নিয়ে চলা…. সেটা আমরা কখনোই ভাঙিনি…. সেটা কে সম্মান জানিয়ে এক টা অদৃশ্য দেয়াল ছিলো যেটা ভাঙার সাহস আমাদের বর্তমান প্রজন্মের ছিলো না….. আজ মায়ের মৃত্যুর পর বর্তমান টাই শাশ্বত তাই আমরা বাঁধন ভেঙে সবাই আজ এক ফ্রেমে…. আমি বিশ্বাস করি জীবনে কিছু নাহি রয় তোমার আমার পরাজয়…. শুধুই ব্যবহার আর কাজ টা থেকে যাবে…… আর পরের প্রজন্মের কাছে থাকবে আমার শিক্ষা বাকি সবটাই মাটি আর মিথ্যে মায়া….. আজকের দিনটা বিরাট এক টা পাওনা সবার সামনে আমার দুই পরিবারের চিত্র টা দেখাতে পারলাম…. আমার দাদা কে সবাই চেনেন তার বাইরে আমার আর এক দাদা আছেন বড় দাদা ছোট বেলায় আমরা বলতাম আমরা দুই ভাই এক বোন কখনো বলিনি জেঠুর ছেলে.. আছেন বৌদি ভাইপো এবং আমার রানী দিদি যিনি জীবনের শেষ দিনে ও মায়ের হাত ছাড়েন নি মায়ের মুখে শেষ জল টা রানী দিদি দিয়েছেন…. আমার শ্বশুর বাড়িতে আমরা ১০০. জনের পরিবার সবাইকে নিয়ে…. আজ আমার বাড়ির সবাই মিলে আমরা,, ১০৫.।মা আমাদের এক করে দিলেন…. বাকি গল্প আরো নতুন আর রঙিন হোক এবং ক্রমশ থাকুক এটাই ইশ্বরের কাছে কামনা… এই ছবি গুলো তে special হলো আমার পুতুলের ঘর,আমার বড় মার যত্ন নিয়ে সাজানো পুতুল… পুরোনো পাখা এখনও ঘোরে… এবং আমার ঠাকুর দাদা র লাঠি, আমার ঠাকুমার ঘর যেটি এখন ঠাকুর ঘর…. আমরা সত্যি খুব ছাপোশা কিন্তু খুব সত্যি..
আমাদের বাড়ি….. অনেক স্মৃতি অনেক ভালোবাসা অনেক জমে থাকা অভিমানের মধ্যে ও আমাদের বাড়ি টা এখনও এক মুঠো ঠান্ডা বাতাসের মতো…. সব বাড়ির কিছু নিয়ম হয় আমাদের বাড়ির ও অনেক নিয়ম ছিল…. সেই নিয়মের খানিক বাইরেই ছিলো আমার ভাবনা তাই কাজ গুলো আলাদা ছিলো….. এক প্রকারে ভিন্নমত আমার তাই আমারই আমি ছিলাম আমার মতো করে কিন্তু প্রভাব বা সাংস্কৃতি টা আমার এখনো আমার অনেক টা বাড়ির মতই….. যেমন বড়দের ভাবনা বা তাদের ইগো কে মেনে নিয়ে চলা…. সেটা আমরা কখনোই ভাঙিনি…. সেটা কে সম্মান জানিয়ে এক টা অদৃশ্য দেয়াল ছিলো যেটা ভাঙার সাহস আমাদের বর্তমান প্রজন্মের ছিলো না….. আজ মায়ের মৃত্যুর পর বর্তমান টাই শাশ্বত তাই আমরা বাঁধন ভেঙে সবাই আজ এক ফ্রেমে…. আমি বিশ্বাস করি জীবনে কিছু নাহি রয় তোমার আমার পরাজয়…. শুধুই ব্যবহার আর কাজ টা থেকে যাবে…… আর পরের প্রজন্মের কাছে থাকবে আমার শিক্ষা বাকি সবটাই মাটি আর মিথ্যে মায়া….. আজকের দিনটা বিরাট এক টা পাওনা সবার সামনে আমার দুই পরিবারের চিত্র টা দেখাতে পারলাম…. আমার দাদা কে সবাই চেনেন তার বাইরে আমার আর এক দাদা আছেন বড় দাদা ছোট বেলায় আমরা বলতাম আমরা দুই ভাই এক বোন কখনো বলিনি জেঠুর ছেলে.. আছেন বৌদি ভাইপো এবং আমার রানী দিদি যিনি জীবনের শেষ দিনে ও মায়ের হাত ছাড়েন নি মায়ের মুখে শেষ জল টা রানী দিদি দিয়েছেন…. আমার শ্বশুর বাড়িতে আমরা ১০০. জনের পরিবার সবাইকে নিয়ে…. আজ আমার বাড়ির সবাই মিলে আমরা,, ১০৫.।মা আমাদের এক করে দিলেন…. বাকি গল্প আরো নতুন আর রঙিন হোক এবং ক্রমশ থাকুক এটাই ইশ্বরের কাছে কামনা… এই ছবি গুলো তে special হলো আমার পুতুলের ঘর,আমার বড় মার যত্ন নিয়ে সাজানো পুতুল… পুরোনো পাখা এখনও ঘোরে… এবং আমার ঠাকুর দাদা র লাঠি, আমার ঠাকুমার ঘর যেটি এখন ঠাকুর ঘর…. আমরা সত্যি খুব ছাপোশা কিন্তু খুব সত্যি..
সবসময়েই অনুভব করতাম কতই না চাপ আমার কি অসম্ভব ভারী মনে হতো এক এক সময়….. আজ কতই না শূন্য লাগছে…. মনে হচ্ছে এই মস্ত পৃথিবীটা তে শূন্যতাই হলো শাশ্বত। জীবন শুধুই শেখায় এতো শিখে কি লাভ যখন শুধুই যাওয়া আসা।
Yes, we need a big frame cause so many people can’t fit into small hearts❣️❣️
#familytime #goodvibes Behala, Chowrasta